বর্তমানে ৫১ জন বাংলাদেশি জেলে মিয়ানমারে জিম্মায় রয়েছেন। যদিও তাদের সঙ্গে সরাসরি আনুষ্ঠানিক যোগাযোগ নেই, তবে অনানুষ্ঠানিকভাবে যোগাযোগ রাখার চেষ্টা চলছে এবং আমরা এ বিষয়ে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের ওপর চাপ সৃষ্টি করছি।
সম্মেলনের মূল উদ্দেশ্য, রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তা বৃদ্ধি, রাখাইনে নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিতকরণ, আন্তর্জাতিক অর্থায়ন জোরদার করা এবং সংকটের টেকসই সমাধানে বৈশ্বিক সহযোগিতা গড়ে তোলা। কক্সবাজারের ঘোষণার ভিত্তিতে নিউইয়র্কে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর এবং দোহায় ৬ ডিসেম্বর পরবর্তী আন্তর্জাতিক উচ্চপর্যায়ের সম্মেলন
মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে নিরাপদ প্রত্যাবর্তন শুরু করার জন্য ইসলামি সহযোগিতা সংস্থাকে (ওআইসি) সক্রিয় করতে কাতারকে জোরালো ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।